রোজা পালনে ডায়াবেটিস রোগীদের করণীশ:
ধন্যবাদ সবাইকে।
http://youtube.com/channel/UCUFf41GU0_eRKZo_qcXCoiA/subscribe
http://surahanews.blogspot.com
http://surahabollywoodnews.blogspot.com
http://suraharecipes.blogspot.com
http://plus.google.com/+surahanews
http://plus.google.com/u/0/
http://surahahollywoodnews.blogspot.com
অধ্যাপক ডা.মো.নুরুল গনি।
আজ মাহে রমজানের দ্বিতীয় দিন।যারা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত,তারা নিশ্চয় চিকিৎসকের পরামর্শে রোজা করছেন।এমনকি ডায়াবেটিসের রোগীরাও।রোজা পালনের ক্ষেত্রে ডায়বেটিসে আক্রান্তরা ভয় পেয়ে থাকেন।যদিও ভয়টা অমূলক নয়,তবুও বলব-ভয় জয় করে বেঁচে থাকাই আসল বাঁচা।ভয়ের কারণ খাদ্য বিষয়ে উপদেশ দেওয়ার সময় বলা হয়, সময় মতো এবং প্রতি তিনঘন্টা পর পর খাবার খাবেন।আর যারা ইনসুলিন নিয়ে থাকেন,তাদের খাবারের আগে অর্থাৎ ১৫ থেকে ২০ মিনিট আগে ইনসুলিন নিতে বলা হয়।এ জন্য রোজার সময় রোগীরা কিছুটা বিভ্রান্তিতে পড়ে যান।তবে বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে রোজা রাখলে কোনো অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।রোহা রেখে রক্ত পরীক্ষা করলে কিন্তু রোজা ভঙ্গ হয় না। সুখের বিষয় হলো,রমজানের প্রথম আহার ইফডারের প্রায় সব উপাদানই ডায়াবেটিস রোগীর জন্য উপযুক্ত।শুধু চিনি,গুড় বাদ দিলেই হলো।শরবতের পরিবর্তে ডাবের পানি অথবা বিকল্প চিনি দিয়ে লেবুর শরবত,ইসবগুলের শরবত,তোকমার শরবত,তেঁতুলের শরবত খাওয়া যেতে পারে।তবে ফলের রস নয়।ছোলা -পেঁয়াজুর পাশাপাশি মুড়ি বা চিড়া বা ফ্রায়েড রাইস অথবা খিচুড়ি খেতে কোনো বাধা-নিষেধ নেই।অর্থাৎ যে কোন একটি শর্করা জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করতে হবে।এদিকে নুডলস যেহেতু ময়দার তৈরী, এ কারণে এটিও শর্করা জাতীয় খাবারের মধ্যেই পড়ে।আসলে অন্যদিনে সকালের নাশতায় যতটুকু শর্কতা বা কার্বোহাইড্রেট খাওয়ার কথা ছিল,ইফতারিতে ঠিক ততটুকুই কার্বোহাইড্রেট খেতে হবে।মিষ্টি ফল, যেমন- খেজুর, আম,কমলা,আপেল,কলা ইত্যাদির ক্ষেত্রে বলা যায়,যদি রক্ত শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকে,তা হলে যে কোনো একটি ফল পুষ্টিবিদের পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়া যাবে।টক ফল যেমন- আমড়া,কামরাঙা, ইত্যাদি রুচি অনুযায়ী খাওয়া যাবে।সন্ধ্যারাতে কেউ রুটি খেতে না চাইলে ভাত খেতে পারেন।তবে এ সময় ডাল বাদ দিলে ভালো হয়।জারন ইফতারিতে ডালের তৈরী খাবার বেশী খাওয়া হয়।সেহরিতে ভাত-মাছ বা মাংস এবং সবজির সঙ্গে ডাল খাওয়া যেতে পারে।তবে যদি এ সময় দুধ খাওয়া হয়,তা হলে ডাল বাদ দিলে ভালো হয়।আর যাদের ল্যাক্টোজ ইনটলারেন্স আছে,তারা সয়াদুধ আা যে কোনো নিউট্রিশনের প্রোডাক্ট খেতে পারেন।তবে মনে রাখতে হবে, অন্যদিনে পাঁচ থেকে ছবার যতটুকু খাবার খাওয়া হতো,সেই পরিমাণ খাবারই ইফতার,সন্ধ্যারাতে ও সেহরিতে খেতে হবে।এর বেশী নয়,আবার কমও নয়।আবার কোনো বেলায় খাবার বাদও দেওয়া যাবে না। তা হলে হাইপোগ্লাইসেমিয়া অর্থাৎ রক্তশর্করা স্বাভাবিক চেয়ে নিচে নেমে গিয়ে বিপজ্জনক পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে।রোজার সময় পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পাশাপাশি তারাবির নামাজ পড়ার কারণে এ সময় ডায়াবেটিস রোগীর পৃথকভাবে ব্যায়াম করার কোনো প্রয়োজন নেই।ধন্যবাদ সবাইকে।
http://youtube.com/channel/UCUFf41GU0_eRKZo_qcXCoiA/subscribe
http://surahanews.blogspot.com
http://surahabollywoodnews.blogspot.com
http://suraharecipes.blogspot.com
http://plus.google.com/+surahanews
http://plus.google.com/u/0/
http://surahahollywoodnews.blogspot.com
Comments
Post a Comment